Saturday, January 4, 2014


প্রথম সেক্স করতে যাচ্ছেন?? টেনশন লাগছে?? জেনে নিন খুব দরকারী কিছু টিপসঃ

সেক্সের আগে অবশ্যই গোসল করে নিন।
পারফিউম ব্যবহার করুন। এটা কনফিডেন্স বাড়াবে। আপনি মেয়ে হলে প্রস্তুত থাকুন। প্রথম সেক্সে আপনার সতীচ্ছদ পর্দা ছিঁড়ে যাবে এবং সামান্য রক্তপাত হবে। তাই সাথে অবশ্যই টিস্যু রাখুন। এসময় কিছুটা ব্যথা পাবেন। ভয় পাবার কিছু নেই। টেনশন করবেন না। আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল না হলে বেশ ব্যথা পাবেন। তাই সাবধান! আর ছেলেদের বলছি, যোনীতে আপনার পেনিস ঢুকানোর আগে আপনার পার্টনার মানসিক ভাবে প্রস্তুত কি না জেনে নিন। প্রথম বার ঢুকানোরসময় খুব আস্তে ঢুকাবেন। প্রথমে ভালোমত ঢুকবে না। পর্দা ছেঁড়ার পর যোনীপথ ফ্রী হবে। তাই প্রথমদিকে না ঢুকলে ভুলেও জোর করে ঢুকাতে যাবেন না। এতে আপনার
পার্টনার মারাত্মক ব্যথা পাবেন এবং যোনির
অভ্যন্তরে ছিঁড়ে প্রচন্ড রক্তপাত হতে পারে। আস্তে আস্তে কয়েকবার ঢুকালেই যোনিপথ
ফ্রী হয়ে যাবে। তখন স্পীড বাড়ান।

দুজনেই কনফিডেন্ট থাকুন। আর অবশ্যই
জেনে নিন আপনার পার্টনার যৌনাঙ্গের চারপাশের চুলপছন্দ করেন কি না।না করলে অবশ্যই ক্লিন শেভড থাকুন।মেয়েরা হেয়ার রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন।










দাম্পত্য’র মধুরতা যৌন মিলনে৷ পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনের আনন্দ পেতে তাঁকে ঘরের কাজে আপনাকে সাহায্য করার কথা বলুন৷ কারণ সম্প্রতি একটা সমীক্ষাতে প্রমানিত হয়েছে যে সব দম্পতিরা ঘরের কাজে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তারা সহবাসের সময়ে অধিক পরিমাণে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন৷

আমেরিকার মন্টক্লেয়ার ইউনিভার্সিটিতে এই নিয়ে একটি সমীক্ষা করা হয়েছিল৷ ঐ সমীক্ষাতে ৬৮৭৭ জন দম্পতি অংশ নিয়েছিলেন৷ তারা সকলেই রান্না থেকে শুরু করে কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, ঘরের যাবতীয় কাজ করেন৷

তারা সকলেই দৈহিক মিলনের ক্ষেত্রে অধিক সক্ষম বলে প্রমানিত হয়েছে৷ বয়সের ভার তাদের যৌন সম্পর্কে কোন প্রভাবে ফেলে নি৷



















মেয়েদের ঋতুচক্র বা মাসিক

প্রতি চন্দ্রমাস পরপর হরমোনের প্রভাবে পরিণত মেয়েদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় এবং রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত অংশ যোনিপথে বের হয়ে আসে তাকেই ঋতুচক্র বলে।

এর তিনটি অংশ, ১মটি চারদিন স্থায়ী হয় (৪-৭ দিন) এবং একে মিনস্ট্রাল ফেজ, ২য়টি ১০দিন (৮-১০ দিন) একে প্রলিফারেটিভ ফেজ এবং ৩য়টি ১৪ দিন (১০-১৪ দিন) স্থায়ী হয় একে সেক্রেটরি ফেজ বলা হয়।

মিনস্ট্রাল ফেজ এই যোনি পথে রক্ত বের হয়। ৪-৭ দিন স্থায়ী এই রক্তপাতে ভেঙ্গে যাওয়া রক্তকনিকা ছাড়াও এর সাথে শ্বেত কনিকা, জরায়ুমুখের মিউকাস, জরায়ুর নিঃসৃত আবরনি, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমিন, প্রস্টাগ্লানডিন এবং অনিষিক্ত ডিম্বানু থেকে থাকে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের যৌথ ক্রিয়ার এই পর্বটি ঘটে।

প্রলিফারেটিভ ফেজ ৮-১০ দিন স্থায়ী হতে পারে। শুধু ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে এটি হয়। এই সময় জরায়ু নিষিক্ত ডিম্বানুকে গ্রহন করার জন্য প্রস্ততি নেয়।

সেক্রেটরি ফেজ টা সবচেয়ে দীর্ঘ, প্রায় ১০ থেকে ১৪ দিন। একে প্রজেস্টেরন বা লুটিয়াল ফেজ ও বলা হয়। এটিও ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন উভয় হরমোনের যৌথ কারনে হয়। এই সময় নিষিক্ত ডিম্বানুর বৃদ্ধির জন্য জরায়ু সর্বোচ্চ প্রস্ততি নিয়ে থাকে।

ডিম্বাশয়ের কোনো ডিম্বানু শুক্রানু দ্বারা নিষিক্ত না হলে জরায়ু আবার মিনস্ট্রাল ফেজে চলে যায়। এভাবেই পূর্ন বয়স্ক মেয়েদের ঋতুচক্র চলতে থাকে।..
 

No comments:

Post a Comment