Tuesday, January 7, 2014

১.  রাত ১২টায় গার্লফ্রেন্ড তার বয়ফ্রেন্ডকে ফোন করে বললঃ "আমার বাড়িতে এখন কেউ নাই।"
বয়ফ্রেন্ড খুশি মনে লাফাইতে লাফাইতে গার্লফ্রেন্ড এর বাড়িতে গিয়ে দেখলোঃ আসলেই বাড়িতে কেউ নাই। দরজায় তালা মারা।

২. জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল। তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলল: ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস, দেখ জঙ্গল কত সুন্দর! চিতা ইঁদুরের সাথে যেতে লাগল। সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল, ইঁদুর হাতিকেও একই কথা বলল। এরপর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করল। কিছুদূর যাওয়ার পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে। ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল, সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইঁদুরকে দিল কইষা একটা থাপ্পড়!!
হাতি: বেচারাকে কেন মারতাছ?
বাঘ: এই শালা কালকেও গাঁজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল।
 
৩. তোমার বাবার নাম কী?
ছাত্র: জানি না, স্যার।
শিক্ষক: তোমার বাবা কত স্পিডে গাড়ি চালান?
ছাত্র:  জানি না,স্যার।
শিক্ষক: মুরগি কী পাড়ে?
ছাত্র: জানি না, স্যার।
শিক্ষক: বাসা থেকে সব শিখে আসবে।
ছেলেটি বাসায় যায়—
ছেলে: বাবা, তোমার নাম কী?
বাবা: মফিজ মণ্ডল।
ছেলে: তুমি কত স্পিডে গাড়ি চালাও?
বাবা: ফুল স্পিডে।
ছেলে: বাবা, মুরগি কী পাড়ে?
বাবা: ডিম পাড়ে।
সে স্কুলে গেল—
শিক্ষক: গতকালের সব উত্তর বলো।
ছাত্র: মফিজ মণ্ডল ফুল স্পিডে ডিম পাড়ে।
 
৪. পাপ্পু একবার মাকে জিজ্ঞেস করল, "মা, Pregnant মানে কি?" তার মা অনেক রাগ করল। তা দেখে পাপ্পু ভাবল Pregnant মানে রাগান্বিত। পরের দিন পাপ্পু স্কুল থেকে ফেরার সময় ধাক্কা খেয়ে এক মেয়ের উপর পড়ে গেল। মেয়েটির মা খুব রেগে গেল! এটা দেখে পাপ্পু বলল, "পড়লাম আমি আপনার মেয়ের উপর; তাতে আপনি Pregnant হলেন কেন?"

৫. এক মাইয়া এফ বি তে নিজের ছবি দিয়া লেখছে  আমাকে দেখতে কেমনলাগছে?
এক পোলার কমেন্ট : তর বাপে ২০০০০ টাকা দিয়া মুবাইল কিন্না দিতে পার্চে আর ৫০ টাকা দিয়া এক্টা আয়না কিন্না দিতে পারে নাই।

৬. ছেলে: আমার বয়স ১৮ তোমার ?
মেয়ে: আমারও বয়স ১৮ ।
ছেলে: তাহলে চলনা ।লজ্জা পাচ্ছ কেন ?
মেয়ে: কোথায় ? 

ছেলে: ভোট দিতে

৭. পিংকি : তুমি আমাকে কতটুকু ভালবাস???
বল্টু : আমার হৃদয়টা একটা মোবাইল আর তুমি তার সিমকার্ড.
পিংকি : ওহ গড!!!! আমি কত লাকি!!!!!!
বল্টু : ( মনে মনে ) থ্যান্ক গড, ও বুঝেনি যে, মোবাইলটা ডুয়েল সিম ওয়ালা........



৮. গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’ চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’ অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’ অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা- পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’ শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’ রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও এগোলেন। ‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’

No comments:

Post a Comment