Tuesday, January 7, 2014

যৌনতা সম্পর্কে যুবতী/নব-বিবাহিত নারীদের কিছু ভুল ধারনা:-


যৌনমিলন সম্পর্কে ভুল ধারনা জন্মানো খুবই সহজ। যৌন বিষয় নিয়ে সরাসরি কথা বলায় লজ্জাবোধ থাকার ফলশ্রুতিতে যৌনতা সম্পর্কে আমাদের সমাজে নানবিধ ভুল কথা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাই মিলনের পুর্বে এ বিষয়টির ব্যাপারে আমাদের সঠিক ধারনা থাকা অবশ্যক।

নিম্নে জন্মনিরোধক, গর্ভধারন, যৌন বাহিত রোগ এবং যৌনমিলন সম্পকে কিছু গুরত্বপুর্ন বিষয় আলোচনা করা হবে...

যৌন মিলন করাঃ

> অনেকবার যৌনমিলন করা কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

না। তবে মনে রাখবেন যৌনমিলন কোন প্রতিযোগীতা নয় যে আপনি দেখবেন আপনি কত্ত বার মিলন করতে পারেন। যৌনমিলন হল কারো সাথে অন্তরঙ্গ হওয়া - যার প্রতি আপনি যত্নশীল। যদি আপনার মনে এমনটি না আসে তাহলে হয়তো আপনাকে পুনরায় ভাবতে হবে জীবনের কাছে আপনার চাওয়া কি?

___________________________

> এমন কোন সম্ভাবনা আছে কি, তার লিঙ্গ আমার যোনীতে ফিট হবেনা?

যোনীনালী এমন একধরনের পেশী কলা দিয়ে গঠিত যা প্রয়োজন অনুযায়ী সংকোচন এবং প্রসারন ঘটে। মনে দুশ্চিন্তা থাকলে এটি নিজ থেকে সংকুচীত হয়ে যেতে পারে। তাই মিলনকালে মানসিক প্রশান্তি অনেক জরুীরী। যৌনীনালী যে কোন আকারের লিঙ্গ সঞ্চালনে সক্ষম। শুধু ধৈর্য্য এবং প্রয়োজনে লুব্রিকেটর ব্যবহার করে মিলন অনেক আনন্দদায়ক করে তোলা সম্ভব।

___________________________

> যৌনমিলন শেষে টয়লেটে গেলে আমার যোনীতে হুল ফোটে (খোঁচা অনুভুত হয়) কেন? এটা কি কোন সমস্যা?

না, সম্ভবত সমস্যা নয়। অনেকসময় মিলনকালে স্বজোরে লিঙ্গ যোনীনালীতে আসা-যাওয়ার ফলে ভগাঙ্কুরের শুকনো অংশেও ঘর্ষন সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে প্রস্রাব করার সময় প্রস্রাব সেই শুষ্ক অঞ্চল প্রস্রাবের রাসায়নিক পদার্থের সংষ্পর্শে আসলে হুল ফোটার অনুভতি হয়। কিছুকিছু ক্ষেত্রে এটি মুত্রথলীর সংক্রামন অথবা মুত্রনালীতে সংক্রামনের কারনে হতে পারে। তাই এ সমস্যাটি পরিলক্ষিত হলে ডাক্তারের কাছে যাওয়া জরুরী।

___________________________

> যৌনমিলন কি যন্ত্রনাদায়ক?

অনেক সময় যৌনমিলন অস্বস্তিকর হতে পারে। এর মানে হলো আপনার যৌনাঙ্গে পরিমান মত রস নিষ্কৃত হয়নি অথবা আপনাকে অন্য যৌন আসন চেষ্টা করতে হবে। এটার মানে এও হতে পারে আপনার সঙ্গী খুব দ্রুত যাচ্ছেন এবং বেশি চাপ দিচ্ছেন অথর্ব আপনি ঘাবড়ে গেছেন (নার্ভাস)। এই যন্ত্রনা উপরের সবগুলো কারনের সমন্বয়েও হতে পারে। যদি আপনি ব্যথা অনুভব করেন তাহলে মিলন থামিয়ে দিন এবং আপনার সঙ্গীকে এ বিষয়ে অবহিত করুন। কিছু পরিমান লুব্রিকেটর ব্যবহার অথবা আসন পরিবর্তন করে পুনরায় চেষ্টা করুন। যদি সবকিছুর পরও ব্যথা না যায় তাহলে মিলন করা ঠিক হবেনা। ব্যথার বিষয়টি কখনো স্বামীর কাছ থেকে লুকাবেন না। সেও চাইবেনা আপনাকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ উপভোগ করার। যৌনমিলনে সবসময় ব্যথা অনুভুত হলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে দেখা করুন। ডাক্তার পরীক্ষা করে আসল কারন এবং প্রতিকার জানাবে আপনাকে।

___________________________

___________________________

গর্ভনিরোধ পদ্ধতি সমুহঃ

> কনডম কি আমাকে যৌনবাহীত রোগ থেকে রক্ষা করবে?

কনডম আপনাকে যৌনবাহীত রোগ থেকে রক্ষা করবে, তবে সব রোগ থেকে নয়। কিছু যৌনবাহীত রোগ আছে যা চামড়ার সাথে চামড়ার সংশ্পর্ষে সংক্রমিত হতে পারে।

___________________________

> আমি শুনেছি কনডম সবসময় গর্ভনিরোধে সক্ষম নয়। এটা কি সত্যি?

শুধুমাত্র শাররীক মিলন থেকে সম্পুর্ন বিরত থাকাই ১০০ ভাগ গর্ভধারন থেকে রক্ষা করতে পারে, অন্য কিছু নয়। তবে কনডম সঠিকভাবে ব্যবহার করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা অনেক অল্প থাকে। মিলনকালে কনডম ফেটে যাওয়া কিংবা কনডমে সুক্ষ ছিদ্র থাকলেও নারী গর্ভবতী হয়ে যেতে পারেন। তাই কনডম ব্যবহারে সঠিক পদ্ধতি গ্রহন করলে তা ফেটে যাবার অথবা শুক্রানু লিক হবার সম্ভাবনা কম থাকে।

___________________________

> কনডম কি যোনীনালীতে হারিয়ে/থেকে যেতে পারে?

যদি মিলনকালে কনডম লিঙ্গ থেকে খুলে যায় তাহলে এটি যোনীনালীতে থেকে যেতে পারে। এটি হারিয়ে যাবেনা - তবে বের করতে একটু ঝামেলা হতে পারে। এছাড়া বীর্যস্থলনের পর পুরুষ সঙ্গী লিঙ্গ বাহির করা সময় লিঙ্গের গোড়ায় কনডমকে আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে বের করতে হবে - না হয় বীর্য যোনীতে খসে যেতে পারে।

___________________________

> যদি মিলনকালে কনডম ফেটে যায় তাহলে যোনী ধুয়ে ফেললে কি গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে?

হ্যাঁ - সম্ভাবনা থাকে। মিলনের পর/সময় বীর্যস্থলন হলে শুক্রানু খুব তাড়াতাড়ী সাঁতরে জরায়ুতে ঢুকে পড়ে। তাই যৌনাঙ্গ ধুয়ে নিলেও কোন লাভ হবেনা। যদি বীর্য যোনীতে পড়ে যায় এবং আপনি সন্তান চান না - তাহলে ডাক্তারের পরামর্শে জরুরী নিরোধক ঔষধ নেয়া যেতে পারে।

___________________________

> যদি আমি জন্মনিরোধক বড়ি সেবন করছি এবং স্বামী আমার যোনীতে বীর্যস্থলন করেন তাহলে কি আমি গর্ভবতী হয়ে যাব?

যদি জন্মনিরোধক বড়ি সঠিক ভাবে/সময়মত নেওয়া হয় তাহলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকেনা। তবে সঙ্গীর যদি যৌনবাহীত রোগ থাকে তা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবেনা। মনে রাখবেন যে - আপনি ঔষধ খাবার পর বমি করেন, একই সাথে অন্য ঔষধ গ্রহন করেন অথবা একদিন জন্মনিরোধক বড়ি মিস্ যায় তাহলে বড়ি দ্বারা কাজ হবার সম্ভাবনা অনেক কম।।

___________________________

___________________________

গর্ভধারনঃ

> যদি মাসিক ঋজচক্র চলাকালীন মিলন করে তাহলে কি গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে?

না। তবে ইসলাম ধর্মে ঋজচক্র চলাকালীন মিলন হারাম!! সাধারনত ঋজচক্রের শেষ দিকে ডিম্বনিঃস্বরন শুরু হয়। মিলনের পাঁচ থেকে ছয় দিন পর পর্যন্ত শুক্রানু বেঁচে থাকে। সেই হিসেব গননা করে আপনি অনুমান করতে পারেন - গর্ভধারনের সম্ভাবনা আছে কিনা?

___________________________

> যদি জন্মনিরোধক ব্যতিরিতে যৌনমিলন করার পর মাসিক ঋজচক্র হয় - তার মানে কি আমি গর্ভবতী নই?

এমন অনেক নারী আছেন যাদের সন্তান গর্ভধারনের পরও (গর্ভে সন্তান থাকা অবস্থায়) পুরা ১০ মাস মাসিক ঋজচক্র হয়ে থাকে। তাই কনডম কিংবা খাবার বড়ি ছাড়া শাররীক মিলন করার পর ডাক্তারী পরীক্ষা ছাড়া নিশ্চিত হওয়া যাবেনা আপনি গর্ভবতী কিনা? আপনি দোকান থেকে প্রেগনেন্সী টেষ্ট কিট কিনে ঘরে এ পরীক্ষা করতে পারেন। তবে কোন একজন ডাক্তারের মাধ্যমে রক্ত এবং প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়াই উত্তম।

___________________________

> মুখ দিয়ে শুক্রানু গিলে খেলে কি কোন নারী গর্ভবতী হতে পারেন?

না। শুক্রানু একপ্রকার ছোট্র শক্তিশালী সাঁতারু, কিন্তু শুক্রানু বীর্য সমেত গিলে খেলে তা বেশিদূর হলে পেট পযন্ত যেতে পারবে। পেটে যাবার পর এটি পেটের ভিতরের রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবে মৃত্যুবরণ করবে। আর কোন ভাবে জীবন্ত থাকলেও তা সাঁতার কেটে নারী জরায়ু পর্যন্ত যাবার রাস্তা নেই।

___________________________

> এটা কি সত্যি মিলন ছাড়া গর্ভধারন সম্ভব নয়?

না। গর্ভধারনের জন্য শাররীক মিলনের প্রয়োজন নেই। কোন পুরুষের বীর্জ যদি নারীর যোনীমুখের কাছাকাছি নিষ্কৃত করা হয় তাহলে শুক্রানু নিজ থেকে সাতার কেটে যৌনাঙ্গে ঢুকে যেতে সক্ষম যেখানে সে ডিম্বের সাথে নিষেক করে নারীকে গর্ভবতী করতে সক্ষম।

___________________________

> আমি গর্ভবতী কিনা তা জানার জন্য কি আমাকে পরবর্তী মাসিক ঋজচক্র পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে?

শাররীক মিলনের ১০ দিন পর রক্ত কিংবা প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি জানতে পারেন আপনার ডিম্ব নিষিক্ত হয়েছে কিনা। গর্ভধারন জানার জন্য ঋজচক্র পর্যন্ত অপেক্ষা না করলেও চলে।

___________________________

> যৌন মিলনকালে বীর্যস্থলনের আগে যদি লিঙ্গ নারী যৌনাঙ্গ থেকে বাহির করে ফেলা হয় তাহলে কি নারী অন্তঃসত্বা হবার সম্ভাবনা থাকে?

যদিও পুরুষ তার বীর্য নারী যোনীতে না ফেলে, তবুও অনেকক্ষেত্রে নারী অন্তঃসত্বা হবার সম্ভাবনা থাকে। পুরুষের লিঙ্গের লালা ঝরান থেকে নারী জরায়ুতে কিছু পরিমান শুক্রানু চলে যেতে পারে যা ডিম্ব নিষেক ঘটাতে সক্ষম। এমনকি বীর্য যৌনাঙ্গের কাছাকাছি পড়লেও শুক্রানু নিজ থেকে সাঁতার কেটে জরায়ুতে প্রবেশ করতে পারে।
 

অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কয়েকটি কারণ ও প্রতিকার

অনিয়মিত ঋতুস্রাব নারীদের নিকট পরিচিত বিষয়। বিশেষ করে কিশোরীদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এ নিয়ে কিশোরীরা দুশ্চিন্তায় ভোগেন।নিয়মিত ঋতুচক্র প্রতিমাসে দুই থেকে সাত দিন স্থায়ী থাকে। বেশিরভাগ নারী প্রতিমাসের ২৮ তারিখের সাতদিন পূর্বে অথবা সাতদিন পরে ঋতুস্রাবের মুখোমুখি হয়। প্রতি ঋতুস্রাবে গড় রক্তক্ষরণের মাত্রা ৬০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম। এর অধিক রক্তক্ষরণ হলে সেটাকে অনিয়ন্ত্রিত ঋতুস্রাব হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।

ভারতের রকল্যান্ড হাসপাতালের কনসালটেন্ট এবং গাইনোকোলোজিস্ট ড. মধু গোয়েল অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কয়েকটি কারণ সনাক্ত করেছেন।

১. গর্ভধারণজনিত অনিয়মিত ঋতুস্রাব। ঋতুস্রাব সমস্যা শুরু হলে প্রথমে গর্ভধারণ টেস্ট (প্রেগনেন্সি টেস্ট) করা দরকার। নির্ধারিত সময়ের পর রক্তক্ষরণ বন্ধ না হলে গর্ভপাতের আশংকা বা ইকটোপিক( জরায়ুর বাইরে গর্ভধারণ)গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি টেস্ট বা গর্ভধারণ পরীক্ষা জরুরী।

২. গর্ভনিরোধ বড়ি খাওয়ার ফলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে।

৩. সন্তান জন্মদানের সময় ইনজেকশন গ্রহণ করলে অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।

৪. শারীরিক ওজন বাড়লে বা কমলে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি থাইরোয়েড রোগ এবং পলিস্টিক ওভারিয়ান রোগের সম্ভাবনা বাড়ায়। আবার শারীরিক ওজন কমে গেলে তা ক্যান্সার, টিউবারকোলোসিস রোগ বাড়াতে পারে। এছাড়া শারীরিক ওজনের এই তারতাম্য থাইরোয়েড, অনিয়মিত ঋতু চক্র এবং ঘুমের মাত্রা বাড়ায়। তখন হরমোনজনিত এই রোগের চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।

৫. আবেগীয় মানসিক চাপের (পরীক্ষা সক্রান্ত, বৈবাহিক সমস্যা, নিকট আত্বীয় হারানো) প্রভৃতির ফলেও অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে।

======================
অনিয়মিত ঋতুস্রাব বন্ধে যা করা উচিত।
======================

১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন।

২. বিবাহিতরা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ বন্ধ করবেন না। কেননা এই সময়ে গর্ভধারণের ঝুঁকি থেকেই যায়। যদি আপনি জন্ম নিয়ন্ত্রণের বড়ি নিয়মিত গ্রহণ করেন। সেক্ষেত্রে এটা আপনার ঋতুস্রাব বন্ধ হবার পরও চালিয়ে যেতে হবে।

৩. শারীরিক এবং মানসিক চাপ কমিয়ে ফেলুন। নিয়মিত শরীর চর্চা, সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবার পরিহার করুন।

৪. প্রতিদিন ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে (ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট) এরকম ওষুধ সেবন করুন।












•|• যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর সফল কয়েকটি টিপস •|•

আধুনিক হট স্পট যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীরই যৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মকভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে। এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে। পুরো শরীর জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। নারীর যোনিমুখের পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিসবা ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এছাড়াও ভালভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও তাকে তীব্র যৌনকাতর করে ফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে। নারীর অধিগ্রহণ পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌনাঞ্চলগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়। এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ বলা হয়। মৌখিক তীব্রতা সাধারণভাবে এটা ওরালসেক্স।







পর্নোগ্রাফিতে মস্তিষ্কের ক্ষতি তবে যৌনকর্মে উন্নতি !!!

নতুন এক গবেষণায় জানা গেছে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কম্পিউটারাইজড মেমোরি ট্রেনিং ও সংগীতের যন্ত্র প্রশিক্ষণের মতো বিভিন্ন অনুশীলন প্রচলিত।
তবে এসব কার্যক্রমের চেয়ে নিজেকে স্মার্ট বানানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে যৌনকর্ম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও দক্ষিণ কোরিয়ার গবেষকদের গবেষণায় উঠে এসেছে, যৌনকর্ম প্রাণীদের মানসিক কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও মস্তিষ্কের নিউরন উৎপাদন বৃদ্ধি করে। এ গবেষণা করা হয়েছে ইঁদুরের উপর। গবেষণায় দেখা গেছে, মধ্যবয়স্ক যেসব ইঁদুর যৌনকর্ম করার সুযোগ পায়, সেগুলোর মস্তিষ্কে নতুন নিউরন উৎপাদিত হওয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। নভেম্বর মাসে সিউলের কনকুক ইউনির্ভাসির গবেষণাতেও অনুরুপ তথ্য পাওয়া গেছে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, যৌনকর্মের ফলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়লেও নকল যৌনকর্মে তা বাড়ে কিনা তা নিয়ে রয়েছে বিভ্রান্তি। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের গবেষকরা জানিয়েছেন, পর্নোগ্রাফির মতো ‘নকল যৌনকর্ম’ অন্যান্য নেশার মতোই ক্ষতি করতে পারে।












 

No comments:

Post a Comment