Tuesday, January 14, 2014

অতিরিক্ত হস্তমৈথূন্যের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিদ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ

১. শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।

২. যৌন ক্রিয়ায় সাথে জড়িত স্নায়তন্ত্র দুর্বল
করে দেয় অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থতি সৃষ্টি করে।

৩. শরীরের অন্য অঙ্গ যেমন হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে।

৪. দৃষ্টি শক্তি দুর্বল করে দেয় এবং মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে।

৫.হৃদকম্পনে দ্রুততা আসে।

৬. ব্যক্তি কোনো কঠিন শারীরিক বা মানসিক কাজ এর অসমর্থ, তিনি সাধারণত নির্জনতায় থাকতে চেষ্টা করে এবং তার জ্ঞান বৈকল্য হয়।

৭. কেউ কেউ হয়তো তোতলানো এবং কানে কম শোনা রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

৮. দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারন অতিরিক্ত
হস্তমৈথুন্য।

৯. হস্তমৈথূন পুরুষাঙ্গে ছিদ্র সৃষ্টি করতে পারে।
 
 
 
 
 
 স্তনের বোটা ভেতরে ঢুকে যাওয়া -
বয়োসন্ধিতে স্তনের পরিপূর্ণতা ও
বৃদ্ধির সময় অনেক মেয়ের স্তনের
বোটা (Nipple) স্তনের ভিতরের
দিকে ঢুকে যায়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই
শুধু একপাশের স্তন এই ধরনের সমস্যায়
পরে। এর জন্য বিশেষ কোনো চিকিৎসার
প্রয়োজন নেই। সাধারণত গর্ভধারন
অথবা দুগ্ধদানের সময় নিজে নিজেই এই
সমস্যা ভালো হয়ে যায়। যদি দুগ্ধদানের
সময় এই সমস্যা ভালো না হয়ে যায়
সেক্ষেত্রে তা শিশুকে দুগ্ধদানে বাধা সৃষ্টি করে।
একধরনের মেকানিকাল সাকশন ডিভাইস
ব্যবহার করে এই
সমস্যা থেকে পরিত্রান
পাওয়া যেতে পারে। তাতেও কাজ
না হলে কসমেটিক সার্জারির মাধ্যমে এই
সমস্যার সমাধান করা সম্ভব কিন্ত
এতে অনেক সময় স্তনের ডাক্ট
কেটে যেতে পারে এবং তখন নতুন
সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
পরিণত বয়সে নতুন করে কারো স্তনের
বোটা ভিতরে ঢুকে যাওয়া স্তনের
আভ্যন্তরিন জটিল
কোনো সমস্যা নির্দেশ করে থাকে।
ডাক্ট এক্টেশিয়া, মাসটাইটিস
বা টিউমার হলে এমনটি হতে পারে।
অনেক সময় ক্যান্সার হলেও নতুন
করে স্বাভাবিক স্তনের বোটা ভিতরের
দিকে ঢুকে যেতে পারে। তাই পরিণত
বয়সে নতুন করে এই
সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের
স্মরনাপন্ন হতে হবে।
 
 
 

 মুখের জন্য বরফ 

 প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।
• যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান। এমনিতেই ঘুম পাবে।
• তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন ঘরে রাখা যায় না। নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।
• ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝু মাছি সব দড়িতে বসবে।
• বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন। পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।
• পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ হবে না।
• সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না ইত্যাদিতে সহজেই ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়েমুড়ে রাখুন, ছত্রাক পড়বে না।
 
 
 
 
 
 

 
 

No comments:

Post a Comment