Friday, January 10, 2014

মেয়েদের বন্ধু কুমড়া 


একজন মেয়ের সবচেয়ে বড় বন্ধু কে! ভরা সভায় কথাটা জিজ্ঞাসা করলেন এক ডাক্তার। সবাই অবাক ত্বকের কথা বলতে গিয়ে কেন এই প্রশ্ন। কিছুক্ষণ পরেই উত্তর পাওয়ার পর সবাই ঘাড় নাড়লেন।
কুমড়াই নাকি মেয়েদের সবচেয়ে বড় বন্ধু হতে পারে। স্তন ক্যান্সার থেকে রোগপ্রতিরোধ করার ক্ষমতা, হাড়ের জোর বাড়ানো থেকে শরীরে ভিটামিনের সঠিক জোগান। সবই মেলে বাঙালির কাছে 'অকর্মের ঢেঁকি' হিসাবে পরিচিত কুমড়া থেকে। আসলে কুমড়োকে সেভাবে পাত্তা দেওয়ার কথা কারো মাথায় আসেনি।

এক নজরে দেখে নিন কুমড়ার যত গুণ-

স্তন ক্যানসারে রক্ষা করতে পারে কুমড়ো। রক্তের চাপ কমাতে, শিরা, পেশী, হাড়কে সতেজ রাখতে কুমড়ার গুণ অতুলনীয়। হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে কুমড়া অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস।
শীতকালে ত্বক শুস্ক থাকার কারণে নামী-দামি অনেক ক্রিম মাখছেন, কিন্তু ঔজ্বল্য ফিরছে না। আপনি কুমড়া খোলা বেঁটে মাখুন তারপর দেখুন আপনার ত্বক কি বলছে। শীতকালে ত্বকে ভিটামিন এ-র অভাব ভীষণভাবে দেখা যায়। এই জন্য ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। কিন্তু কুমড়া এমন একটা সবজি প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার শরীরে ভিটামিন এ তে পরিণত হয়।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় ভাইরাস ঘটিত রোগ থেকে রেহাই পেতে পারেন। নিয়মিত কুমড়া খেলে আলফা ক্যারোটিন, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, লৌহ এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনও পেতে পারেন।
আপনার দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গেলেও কুমড়া খেতে পারেন। কুমড়াতে ক্যারোটেনোয়েড অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (lutein and beta cryptoxanthin) থাকে যা আপনার চোখের ছানি থেকে দূরে রাখে।







জীবনে সুখী হবার ১০টি উপায়ঃ

১) অন্যের কাজে নাক গলাবেন না
২) ক্ষমা করে মনে রাখবেন না
৩) স্বীকৃতির জন্য কামনা করবেন না
৪) হিংসাকে মাটি চাপা দিন
৫) নিজেকে বদলান
৬) যা থেকে পরিত্রান পাবেন না তা সহ্য করে নিন
৭) সাধ্যাতীত কাজ এড়িয়ে চলুন
৮) সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করুন
৯) মনকে শূন্য রাখবেন না
১০) অতীত নিয়ে ভাববেন না


 টমেটোর এসিডিটি ব্রণের সংক্রমণ রোধে এবং এটা পরিষ্কারে সাহায্য করে। ব্রণ কমানোর মেডিসিন গুলোতে ভিটামিন এ ও সি থাকে। টমেটো প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ , সি ও কে তে ভর্তি। আপনার যদি অল্প ব্রণ থাকে তাহলে একটা টমেটো অর্ধেক করে গালে ঘষুন আর যদি বেশি ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে একটা টমেটো চটকে নিয়ে মুখে মাখুন এবং ১ ঘণ্টা রাখুন, পানি দিয়ে ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান। রেগুলার যতবার করা যায় করুন আপনার ব্রণগুলো বাধ্য হবে খুব দ্রুত শুকিয়ে যেতে।

বরই ফলের এত গুণ


আপেল কুল বড়ইসবুজ, লাল-সবুজ-হলুদ রঙের ছোট ছোট ফলগুলো দেখলেই জিভে জল এসে যায়। এগুলো দেখতেই সুন্দর না খেতেও অনেক সুস্বাদু। টক বরই, দেশি কুলবরই, বিদেশি কুলবরই, মিষ্টি বরই নানা ধরনের বরই। আবার বরইয়ের আচার ছোট-বড় সবাই পছন্দ করে। কুল বরইয়ের চাটনির কথা শুনলেও জিভে জল এসে যায়। আবার এর রয়েছে নানা ধরনের গুণ।

এরই মধ্যে বাজারে উঠতে শুরু করেছে বরই। বর্তমানে আমাদের দেশে চাষিরা নানা জাতের বরইয়ের চাষ করে থাকে। শীতের অন্যান্য ফসলের চাষের পাশাপাশি রবই একটি।

বরইয়ের গুণের কথা জেনে নিই:

আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রজাতির বরইয়ে বিদ্যমান ভিটামিন সি গলার ইনফেকশন জনিত অসুখ যেমন-টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঠাণ্ডাজনিত লালচে ব্রণের মতো ফুলে যাওয়া, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া রোধ করে।

যকৃতের কাজের ক্ষমতা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয় বরই।

বরই এর রস অ্যান্টি ক্যান্সার ড্রাগ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।এই ফলে রয়েছে ক্যানসার সেল, টিউমার সেল, লিউকোমিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার অসাধারণ শক্তি।

উচ্চরক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপকারি।রক্ত বিশুদ্ধকারক হিসেবে এই ফলের গুরুত্ব অপরিসীম। ডায়রিয়া, ক্রমাগত মোটা হয়ে যাওয়া,রক্তের হিমোগ্লোবিন ভেঙে রক্তশূন্যতা তৈরি হওয়া, ব্রঙ্কাইটিস-এসব অসুখ দ্রুত ভালো করে বরই। খাবারে রুচি আনার জন্যও এই ফলটি ভূমিকা পালন করে।

মৌসুমি জড়,সর্দি-কাশির বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ।

স্ট্রেস হরমোন আমাদের মনে অবসাদ আনে, দুঃখ-কষ্টের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, নিদ্রাহীনতা তৈরি করে। নিদ্রাহীনতা দূর করে এই ফল। এবং স্ট্রেস হরমোন নিসরনের মাত্রা কমায় এই ফল।

বরইয়ের খোসা খাবার হজমে সাহায্যে করে।

উচ্চমানের ভিটামিন এ রয়েছে এই ফলে।

আর ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং কোলস্টেরল কমানো জন্য রয়েছে এর চমকপ্রদ ক্ষমতা।



আজকের টিপস ঘরোয়া ভাবে ঝকঝকে সাদা দাঁত পাবার উপায় নিয়ে।

পান-সিগারেট খেলে কেবল নয়, আরও নানান কারণে লালচে দাঁতের সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। সবসময় ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়াও হয়ে ওঠে না। তাই বলে কি লালচে থাকবে দাঁত? একদম নয়! রইলো ঘরোয়া ভাবে দাঁত সাদা করার একটা সহজ উপায়। আর এতে আপনার সহায়ক হবে বেকিং পাউডার ও লেবু!

বেকিং পাউডার নিন কয়েক চামচ। তার সাথে প্রয়োজনমত লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এবার এই পেস্ট দিয়ে ব্রাশ করে ফেলুন দাঁত। দেখুন তো, প্রথম ব্যবহারের কেমন ঝকঝকে হয়ে উঠেছে! নিয়মিত ব্যবহারে দাঁত আর হলদে সবার সুযোগই পাবে না।
 

No comments:

Post a Comment